রচনা পরিচিতি
রচনা পরিচিতি বিভাগটি আমরা এই ভাবে সাজিয়েছি:
[এই লিরিক ও তথ্য পাতাতে
এই রঙের যে কোনো শব্দে ক্লিক করলে তৎসম্পর্কিত আরো তথ্য পাওয়া যাবে]
রচনাকাল: বেশীর ভাগ সময়েই বাংলা সন-মাস-তারিখ (বন্ধনীর মধ্যে ইংরেজী সন) দেওয়া হয়েছে, পাণ্ডুলিপিতে রবীন্দ্রনাথ এই প্রথাই বেশী ব্যবহার করতেন।
প্রকাশ: স্বতন্ত্র লাইনে দুই বা তিনটি লাইনে সাজানো।
প্রথম:প্রথম প্রকাশের আধার (গীতবিতান হলে উহ্য), কাল, গানটির বা বইটির যদি কোনো শিরোনাম (বা সংখ্যা), বিশেষ কোনো পর্যায়।
দ্বিতীয়: অন্য কোথাও ছাপা হলে তার তালিকা, ইংরেজী অনুবাদ সম্পর্কে জানা থাকলে তার উৎস। কেবল স্বয়ং
কবির অনুবাদের বা তাঁর জীবদ্দশায় প্রকাশিত অন্যকৃত অনুবাদের (কবি-কর্তৃক অনুমোদিত, এই বিশ্বাসে) আধারই
এখানে উল্লেখ করা হয়েছে, স্বতন্ত্র লাইনে।
ডানদিকের স্তম্ভে ইংরেজী অনুবাদটি জোগাড় করতে পারলে দেওয়া হয়েছে যদিও সেখানে উপরের অনুশাসন-বহির্ভূত অনুবাদও পাওয়া যাবে।
এছাড়া গানের প্রথম স্বরলিপিসহ প্রকাশ, তার নাম নীচে 'স্বরলিপি' তালিকার প্রথমে।
আধার পুস্তকটি রবীন্দ্র-রচনাবলীর (বিশ্বভারতী-প্রকাশিত) কোন খণ্ডের অন্তর্ভুক্ত, তার উল্লেখ আছে।
এই বিভাগটির শীর্ষনাম
'প্রকাশ' শব্দে
(অথবা উপরের নীল মেনুবারে 'অন্যান্য তথ্য' --
'গানের বই'-তে) ক্লিক করলে গানের বইয়ের বিশদতর তথ্য সংবলিত একটি নতুন ওয়েব পৃষ্ঠা পাওয়া যাবে।
রাগ/তাল: এ ব্যাপারে নানা মুনির নানা মত, আমরা শুরু হিসেবে
'রবীন্দ্রসঙ্গীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা' (সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ২০০২)
ব্যবহার করেছি। কিছু ভিন্ন মত উৎস সমেত পাদটীকায় দেওয়া হয়েছে।
রাগনির্দেশান্তর (ও তৎসংশ্লিষ্ট ছন্দ নির্দেশান্তর) থাকলে তা
বন্ধনীর মধ্যে দেখানো আছে: যথা 'বসন্তে কি শুধু কেবল' গানে
আমরা লিখেছি:
রাগ/তাল: বাউল (বা বাহার)/কাহারবা (বা তেওরা)
অর্থাৎ বাউল/কাহারবা অথবা বাহার/তেওরা -- দুরকম সুরই প্রচলিত।
ভাঙা গান
১, মূল গান
২ ও গানের 'বিশেষ সন্ধান'
৩ -- অর্থাৎ ধ্রুপদাঙ্গ, খেয়ালাঙ্গ ইত্যাদি--
সম্পর্কিত তালিকা তৈরী করতে আমরা কয়েকটি উৎস-পুস্তক ব্যবহার করেছি।
সেগুলির তালিকা নীচে পাদটিকা হিসেবে দেওয়া হোলো। মতান্তর দেখা গেলে লিরিক ও তথ্য পাতার পাদটিকা বিভাগে জানানো হয়েছে।
স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: কালানুক্রমিক, তালিকার শেষ বইটি অবশ্যই স্বরবিতান।
স্বরলিপিকার-তালিকা যথাক্রমিক।
এই বিভাগটির শীর্ষনাম
'স্বরলিপি' শব্দে (অথবা উপরের নীল মেনুবারে 'অন্যান্য তথ্য' --
'স্বরবিতান'-এ) ক্লিক করলে স্বরবিতানের বই বা পত্রিকার
বিশদতর তথ্য সংবলিত একটি নতুন ওয়েব পৃষ্ঠা পাওয়া যাবে।
গানের লিঙ্ক: ওয়েবে কোথাও যদি এই গানটির ভালো গীতরূপ তোলা
থাকে ও তার লিঙ্কটি আমাদের জানা থাকে, তাহলে সেই লিঙ্কটি (একাধিক হলে আরো ভালো, সাইটের অতিথিরা বৈচিত্র্য পাবেন)
চালু থাকলে আমরা দেবার চেষ্টা করি। সবসময়ে সে লিঙ্ক চালু নাও থাকতে
পারে, তবে ওয়েবজ্ঞ পাঠকের এ ব্যাপারটা ভালোই জানা আছে। এরকম লিঙ্কের
সন্ধান জানা থাকলে (বা কোনো লিঙ্ক কাজ না করলে) আমাদের 'যোগাযোগ' - মারফৎ জানাতে পারেন।
পাদটীকা: নানা ধরণের তথ্য সংগ্রহ করা আছে।
ভাঙা গানের আদর্শ (কিছু মূল গানের বাণী নীচে আলোচনা অংশে
দেওয়া থাকতে পারে) এবং তার রাগ/তাল, কবি আদর্শটিকে কোন বইতে পেয়েছেন--
এই তালিকা দেওয়া আছে। নাটকের গান হলে অঙ্ক-দৃশ্য-চরিত্রও বলা আছে-
চুম্বক ও পরিপ্রেক্ষিত পাবেন নীচে আলোচনা বিভাগে। পাঠান্তর, সুরান্তর, ছন্দান্তরের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
আলোচনা: ব্যাপক বিস্তার। এখানে থাকতে পারে: গানটি
নাটক-অন্তর্ভুক্ত হলে সেই নাটকের চুম্বক, সেই নাটকে এই গানটির পরিপ্রেক্ষিত,
ভাঙা গান হলে মূলগানের বাণী, গানটিকে ঘিরে যদি কোনো কাহিনী থাকে
তা, রবীন্দ্রসঙ্গীতের পরিপ্রেক্ষিতে গানটির রাগ, তাল বা চলন নিয়ে কিছু
যদি লেখা হয়ে থাকে এবং আমরা তা পেয়ে থাকি -- এ সবই
স্তম্ভের এই অংশটিতে দেওয়া আছে।
ডানদিকের স্তম্ভটির বিন্যাস:
এক বা একাধিক ইংরেজী অনুবাদ
গানটির সমকালীন ঘটনা-- রবীন্দ্রনাথের জগৎ ও বহির্জগৎ
বিশেষ গানটির বা বিশেষ ধারার রবীন্দ্রসঙ্গীতের তত্ত্ব বা তথ্য।
[১] ভাঙা গান সম্পর্কিত তথ্যের মূল উৎস ইন্দিরা দেবীর বই 'রবীন্দ্রসংগীতের ত্রিবেণীসংগম'( বিশ্বভারতী গ্রন্থনবিভাগ, কলিকাতা,জ্যৈষ্ঠ, ১৩৯৮)।
ইন্দিরা দেবীর দেওয়া তথ্য ভিত্তি করে অধুনাতর ও বিশদতর তথ্যের সংকলন আশিস বসুমল্লিকের বই 'রবীন্দ্রনাথের ভাঙা গান' (প্রতিভাস, কলকাতা ২০০৪)।
[২] বহু ভাঙা গানের আদর্শের উৎস অধুনা-প্রকাশিত:
সুনির্মল ভট্টাচার্য, 'রবীন্দ্রসংগীতের ভাঙাগানের উৎস সন্ধানে', দুই খণ্ড, বঙ্গীয় সঙ্গীত পরিষদ, ২০০৯ ও
শিশির গুহ, 'রবীন্দ্রসঙ্গীতের মূলগান সংরক্ষণ গ্রন্থমালা', দুই খণ্ড, নাথ পাবলিশিং, ১৪১৬
আদর্শ গানের স্বরলিপির প্রয়োজন বোধ করলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
[৩] 'সার্চ' পাতার 'বিশেষ সন্ধান'-এর তালিকা নির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা সুধীর চন্দের 'রবীন্দ্রসংগীত রাগ-সুর নির্দেশিকা' (প্যাপিরাস সংস্করণ, প্যাপিরাস, কলকাতা, ডিসেম্বর ২০০২)
এছাড়া আশিস বসুমল্লিকের উপরোক্ত বই ও শুভ গুহঠাকুরতার 'রবীন্দ্রসঙ্গীতের ধারা' (দক্ষিণী প্রকাশন, কলকাতা ১৩৭৯) ব্যবহার করা হয়েছে।
12/15/09; 12/10/16